ফ্রিল্যান্সিং এ কোন কাজের চাহিদা বেশি
অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট এই সম্পর্কে জানতে আমাদের এই পোস্টটি আপনাকে
বিশেষভাবে সহযোগিতা করবে। কেননা আমাদের দেশে অনলাইন আয়ের সুযোগ প্রতিনিয়ত
বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের দেশের তরুণ তরুণীরা অনলাইন আয়ের প্রতি অগ্রসর হচ্ছে।
কেননা সেই সকল উপার্জন করা অর্থগুলো উইথড্র করার জন্য অনেকগুলো মাধ্যম রয়েছে। তার মধ্যে আমাদের দেশের সবচাইতে জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে বিকাশ। উপার্জিত সে সকল অর্থগুলো বিকাশের মাধ্যমে খুব সহজেই স্থানান্তর করা যায়। অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট সম্পর্কে জানতে আমাদের পোস্টটি পড়তে থাকুন।
পোস্ট সূচীপত্রঃ অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট
অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট
অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট চলুন এ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। বর্তমান
সময়ে অনলাইন থেকে আয় করার জন্য অনেকগুলো মাধ্যম রয়েছে। যে সকল মাধ্যম থেকে
আপনি খুব সহজেই আয় করতে পারেন। আপনাদের আই বৃদ্ধি করতে বা আপনাদের জন্য কোন সাইট
গুলো বিশ্বস্ত সে সকল বিষয় নিয়ে আমরা আপনাদের মাঝে বিস্তারিত ভাবে বলবো শুধু
তাই নয় আপনার উপার্জিত অর্থ গুলো কিভাবে স্থানান্তর করবেন সেগুলোও আমরা
আপনাদেরকে বলে দেব।
বর্তমান সময়ে অনলাইন থেকে আয়ের অনেকগুলো সুযোগ রয়েছে। যেগুলো থেকে আপনি ইনকাম
করতে পারেন। তার জন্য আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। কেননা পরিশ্রম ছাড়া
কখনো সফলতা অর্জন করা সম্ভব নয়। আপনারা নিশ্চয়ই জানেন উন্নতির মূল
চাবিকাঠি হচ্ছে পরিশ্রম। আপনারা যদি উন্নত দেশগুলোর দিকে তাকান তাহলে তাদের
এই উন্নতির মূল কারণ হচ্ছে পরিশ্রম। তাই আপনি যদি আপনার জীবনের সফলতা পেতে চান বা
অনলাইন থেকে আয় করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই পরিশ্রম দিয়ে কাজ করতে হবে।
আপনি কোথায় কিভাবে এবং কি ধরনের কাজ করবেন সে সকল বিষয়গুলো আমি আপনাদেরকে বলে
দেব। এবং আপনাদের জন্য কোন কাজগুলো সবচাইতে ভালো হবে এবং কম সময়ের মধ্যে শুরু
করা যায়। কাজ শুরু করার পূর্বে প্রথমত আপনাকে ধৈর্য ধারণ করতে হবে। কেননা
সফলতা অর্জন করতে হলে তার জন্য প্রয়োজন অনেক সময়। আপনি নিশ্চয়
জানেন সময় হচ্ছে নদীর স্রোতের মতোই চির বহন নয়।, সময় কখনো কারো জন্য অপেক্ষা
করে না। তাই আপনাকে সময়ের মধ্যে কাজ করলো করে ফেলতে হবে।
অনলাইন থেকে আয় করার জন্য কোন প্লাটফর্ম গুলো ভালো
অনলাইন থেকে আয় করার জন্য কোন প্লাটফর্ম গুলো ভালো সে সম্পর্কে জেনে নিন।
বর্তমান সময়ে অনলাইন থেকে আয় করার জন্য অনেকগুলো প্ল্যাটফর্ম হয়েছে। এটি
আপনার দক্ষতা সময় ও পছন্দ অনুযায়ী কাজ করতে পারেন। এখানে কাজ করার জন্য কোন
বাধ্যবাধকতা নেই। এখানে আপনি আপনার মত স্বাধীন রুপে কাজ করতে পারে। সেই সকল
মাধ্যমগুলো আপনাদের মাঝে নিচে তুলে ধরা হলো।
- ফ্রিল্যান্সিং
- কনটেন্ট ক্রিয়েশন বা আর্টিকেল রাইটিং
- ই-কমার্স এবং ড্রপ শিপিং
- ইউটিউব মার্কেটিং
- সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
- গ্রাফিক্স ডিজাইন
- ডাটা এন্ট্রি
এই সকল মাধ্যম গুলো বা প্লাটফর্ম গুলো কাজ পাওয়ার জন্য অত্যন্ত উপযোগী। ওপরে যে
সকল ক্যাটাগরির উল্লেখ করা হয়েছে সেই সকল ক্যাটাগরি নিয়ে আপনি আপনার কাজের
যাত্রা শুরু করতে পারেন। তার জন্য আপনাকে প্রথমত ক্যাটাগরি সিলেক্টেড করতে হবে যে
আপনি কোন ক্যাটাগরি নিয়ে কাজ করতে চ। তাহলে সেটি আপনার জন্য আরও সহজ হয়ে উঠবে।
আশা করি এ বিষয়টি আপনারা বুঝতে পেরেছ।
ফ্রিল্যান্সিং করে কিভাবে টাকা আয় করা যায়
ফ্রিল্যান্সিং করে কিভাবে টাকা আয় করা যায় এই সমস্ত বিষয়গুলো এখানে
পর্যায়ক্রমে আলোচনা করব। প্রথমে জেনে নেওয়া যাক ফ্রিল্যান্সিং
কি। ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে একটি পেশাদার বা কাজের ধরন যেখানে একজন ব্যক্তি বা
ফ্রিল্যান্সার স্বাধীনভাবে বিভিন্ন কোম্পানি বা ক্লায়েন্ট এর জন্য কাজ করে থাকে।
এখানে কাজ করার জন্য কোন বাধ্যবাধকতা থাকে না। এখানে চুক্তিভিত্তিক কাজ করা হয।
কোন নির্দিষ্ট কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের স্থায়ী কর্মচারী হিসেবে কাজ করা নয় এটি
স্বাধীনভাবে কাজ করাকে বোঝায়।
এছাড়াও ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আপনি আপনার দক্ষতার উপর ভিত্তি করে ঘরে বসে বা
বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকে কাজ করতে পারে। ফ্রিল্যান্সিং এর মূল বৈশিষ্ট্য
হচ্ছে স্বাধীন রুপে কাজ করা। এখানে আপনি আপনার নিজের সময়সূচী অনুযায়ী কাজ শুরু
করতে পারেন। এখানে কাজের জন্য কোন নির্দিষ্ট সময়সূচি দেওয়া হয়। দ্বিতীয়ত এটি
আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সেটি হল এটি বহুমুখী কাজের ব্যবস্থা করে
দিতে পারে।
কেননা ফ্রিল্যান্সিং জগতে যত ধরনের কাজ রয়েছে সেগুলো আপনি চাইলে করতে পারে।
আপনার উপার্জনের বিষয়টি নির্ভর করবে আপনার অভিজ্ঞতার ওপর। আপনি যদি একজন অভিজ্ঞ
ফ্রিল্যান্সার হয়ে থাকেন বা আপনার অনেক ধারণা থেকে থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই
বেশি উপার্জন করতে পারবেন। কিন্তু সে ক্ষেত্রে আপনার যদি আপনার অভিজ্ঞতা কম হয়
তাহলে আপনার আয় করতে একটু সমস্যা হবে।তাই আপনার আয়ের দিকটি নির্ভর করবে
সম্পূর্ণ আপনার অভিজ্ঞতার ওপর। ফ্রিল্যান্সিং কাজের ধরন গুলা নিচে
দেওয়া হল।
- গ্রাফিক্স ডিজাইন
- সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সেবা
- ওয়েব ডেভেলপার
- আর্টিকেল রাইটিং
- ভিডিও এডিটিং
- ফেসবুক মার্কেটিং
- ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট সেবা
এগুলো হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং কাজের এক একটি ধরন। ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার
পূর্বে আপনাকে একটি বা একাধিক দক্ষতা অর্জন করতে হবে। যাতে করে আপনি প্রপারলি কাজ
করতে পারেন। তারপর আপনি আপনার দক্ষতার উপর নির্ভর করে যে কোন বিষয়ে কাজ শুরু
করতে পারেন। এছাড়াও এ সকল কাজের জন্য বা কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেকগুলা
মার্কেটপ্লেস রয়েছে। যে সকল মার্কেটপ্লেস গুলা আপনাকে কাছে পেতে সহযোগিতা করবে।
এবং সেই সকল মার্কেটপ্লেসগুলো আমরা পরবর্তী ধাপে জানাবো।
যে সকল মার্কেটপ্লেস থেকে ফ্রিল্যান্সিং কাজ পাওয়া যায়
যে সকল মার্কেটপ্লেস থেকে ফ্রিল্যান্সিং কাজ পাওয়া যায় সে
সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানতে আমাদের সাথেই থাকুন। ফ্রিল্যান্সিং জগতে
অনেকগুলা মার্কেটপ্লেস রয়েছে। যে সকল মার্কেটপ্লেসগুলো থেকে ফ্রিল্যান্সিং কাজ
পাওয়া যায়। সে সকল মার্কেটপ্লেস গুলোর মধ্যে যেগুলো সবচাইতে বেশি জনপ্রিয়
সেগুলো নিয়ে আমরা আপনাদের মাঝে আলোচনা করব। সেই জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস
গুলোর তালিকা নিচে দেওয়া হল।
- আপওয়ার্ক
- ফাইবার
- ফ্রিল্যান্সার
- পিপুল পার আওয়ার
এই সকল মার্কেটপ্লেস গুলোতে সবচাইতে বেশি ফ্রিল্যান্সিং কাজ বেশি পাওয়া
যায়। আবার এইগুলোর মধ্যে সবচাইতে জনপ্রিয় হচ্ছে আপ ওয়ার্ক এবং
ফাইবার। কেননা আপ ওয়ার্ক এমন একটি সাইট যেখানে বড় বড় প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানি
বিভিন্ন কাজের অফার করে থাকে। সেখান থেকে কাজ পেতে হলে কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ
করতে হবে সেটি হল, একজন ক্লায়েন্ট বা প্রতিষ্ঠান যখন একটি কাজের অফার করে থাকে
তখন সেই কাজটি নেওয়ার জন্য ক্লায়েন্টের নিকট একটি প্রপোজাল
বা লেটার লিখতে হয়। কেননা সেই লেটারটি কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে আপনাকে
বিশেষভাবে সহযোগিতা করবে।
সেই কাজটিতে আপনার মত অনেক ফ্রিল্যান্সার আবেদন করবে। কিন্তু তাদের মধ্যে
যেকোনো একজনকে সেই কাজটি দিয়ে থাকে। কিন্তু আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে
আসলে কে সে একজন ওই কাজটি পাবে। ক্লাইন্ট মূলত সেই কাজটি তাদেরকে
দিয়ে থাকে যারা প্রোপোজালের প্রথম পর্যায়ে থাকে বা উপরে থাকে। তাদের সাথে
যোগাযোগ করে যেকোনো একজন কে কাজ দিয়ে থাকে।
অপর দিকে ফাইভার এটিও একটি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। এখানে
ক্লায়েন্ট বা ফ্রিল্যান্সররা সেবা ক্রয় বিক্রয় করতে পারে। কিন্তু কাজ
পাওয়ার ক্ষেত্রে আপওয়ার্ক থেকে এখানে কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে।কেননা প্রথমত
আপনাকে একটি ফাইবার অ্যাকাউন্ট বানাতে হবে। তার পর আপনাকে যে কাজটি করতে
হবে সেটি হল আপনি যে কাজ পারেন সে কাজের উপরে একটা গিগ বানাতে হবে।কেননা আপনি
সেই গিগটির মাধ্যমে ক্লায়েন্ট এর নিকট যেতে পারবেন।
কনটেন্ট ক্রিয়েশন বা আর্টিকেল লিখে আয়
কনটেন্ট ক্রিয়েশন বা আর্টিকেল লিখে আয় করা বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এবং অনলাইন আয়ের একটি জনপ্রিয় মাদ্ধম। যদি আপনার লেখার দক্ষতা ভালো হয় এবং আপনি সমস্ত বিষয় বস্তু গুলোকে আকর্ষণীয় করে উপস্থাপন করতে পারেন তাহলে এটি আপনার জন্য একটি লাভ জনক হবে। আর্টিকেল লিখে ইনকাম করার জন্য প্রথমত আপনাকে যে কাজটি করতে হবে সেটি হল ব্লগার ওয়েবসাইট বানাতে হবে।
ব্লগার এ ইনকাম করার জন্য কিছু শর্ত রয়েছে সে গুলো আপনাকে মনে রাখতে হবে। আপনার মনে প্রশ্ন থাকতে পারে যে ব্লগার থেকে কিভাবে আয় হয়? ব্লগার থেকে আয় টা আসবে মূলত আপনার পোস্টে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে। সেই বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য প্রয়োজন গুগল অ্যাডসেন্স। গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়ার জন্য যে সকল পদক্ষেপ গ্রহন করতে হবে চলুন সেই বিষয় গুলো জানা যাক।
গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়ারে জন্য আপনাকে আবেদন করতে হবে। কিন্তু গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়ার জন্য গুগল এর কিছু শর্ত রয়েছে। যেগুলো শর্ত ছাড়া আপনি কখনো অ্যাডসেন্স অ্যাপরুভ পাবেন না।চলুন আর দেরি না করে সেগুলো জানা যাক।গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়ার পাওয়ার প্রথম শর্ত হল প্রথমত আপানকে একটি ব্লগার অ্যাকাউন্ট বানাতে হবে। এবং সেই অ্যাকাউন্ট টি কাজের যোগ্য করে তোলার জন্য সুন্দর ভাবে থিম কাস্টমাইজে শন করতে হবে।
তার পর আপনার ওয়েবসাইট টিতে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ক্যাটাগরির পোস্ট লিখতে হবে। প্রতিটি সুন্দর ভাবে ফরম্যাটিং করে লিখতে হবে। এইভাবে আপনাকে দৈনিক ১ থেকে ২ টা করে পোস্ট লিখতে হবে। কিন্তু অ্যাডসেন্স অ্যাপ্লাই করার পূর্বে আপনাকে যে কাজটি করতে হবে সেটি হল আপনার ওয়েবসাইট এ অনেক গুলো আর্টিকেল থাকতে হবে। এর পর যখন আপনার ওয়েবসাইট টি পুরপুরি হয়ে যাবে তখন আপনি অ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করতে পারেন।
আপনি যখন অ্যাডসেন্স পাবেন তখন থেকে আপনার আয় শুরু হবে। তা ছাড়া আপনি কখনো আয় করতে পারবেন না। ব্লগিং করেও মাসে অনেক টাকা আয় করা যায়। আপনি চাইলে ব্লগিং করে আপনার ভবিষ্যৎ গড়তে পারেন। কেননা আজকাল ব্লগিং করেও মাসে লাখ টাকা আয় করা সম্ভব। এ ছাড়াও আপনি গেস্ট ব্লগিং করতে পারেন। গেস্ট ব্লগিং বলতে বোঝায় অথিতি হয়ে অর্থের বিনিময়ে আরেকজন এর ওয়েবসাইট এ গিয়ে আর্টিকেল লিখা।
ই-কমার্স এবং ড্রপ শিপিং বলতে কি বোঝায়
ই-কমার্স এবং ড্রপ শিপিং বলতে কি বোঝায় চলুন এই বিষয় টি জেনে নেওয়া যাক।
ই-কমার্স এবং ড্রপ শিপিং বর্তমানে অনলাইন বাবসার ক্ষেত্রে দুটোই
গুরুপ্ত পূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ই-কমার্স বলতে বোঝায় অনলাইন এর
মাধ্যমে পণ্য ক্রয় বিক্রয় করা। এই দুইটি পদ্ধতি ব্যবহার করে পণ্য বিক্রয়
বাবসা পরিচালনা করতে পারেন। ই-কমার্স বাবসা করার জন্য প্রথমত আপনাকে যে
কাজটি করতে হবে সেটি হল একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট
বানানো। আপনি সেই ই-কমার্স ওয়েবসাইট থেকে সারাজীবন আয় করতে পারবেন।
এ ছাড়াও বাবসায় টাকা লেনদেন করার জন্য ক্রেডিট কার্ড বা ডিজিটাল লেনদেন
সিস্টেম এর মাধ্যমে অর্থ প্রদান করা। কেননা ই-কমার্স হচ্ছে একটি ডিজিটাল
মাধ্যম যেখানে ক্রেতা এবং বিক্রেতা উভয় লেন দেন করে থাকেন। ই-কমার্স অনেক
গুলো প্লাটফর্ম রয়েছে। তার মধ্যে কিছু জনপ্রিয় প্লাটফর্ম রয়েছে সে
গুলো আপনাদের সুবিধা অর্থে নিচে দেওয়া হল। যাতে করে আপনাদের জানতে সহজ হয়।
- Amazon
- Shopify
- Daraz
- WooCommerce
ই-কমার্স বিজনেস শুরু করার পূর্বে আপনাদের আরও কিছু পদক্ষেপ গ্রহন করতে
হবে। যাতে করে আপনাদের সেল বিদ্ধি করতে পারেন।তার জন্য প্রথমে আপনাকে একটি
ই-কমার্স প্লাটফর্ম দাড় করাতে হবে। পণ্য সরবরাহ করার জন্য একটি
ইনভেন্টরি সংগ্রহ করতে হবে। অনলাইন পেমেন্ট এবং পণ্য ডেলিভারির
জন্য বাবস্তাপনা নিতে হবে।ব আশা করি আপনারা এই বিষয় গুলো বুজতে পেরেছেন।
ইউটিউব মার্কেটিং বলতে কি বোঝায়
ইউটিউব মার্কেটিং বলতে কি বোঝায় সে সম্পর্কে জানতে আমাদের সাথে থাকুন।
ইউটিউব মার্কেটিং বলতে বোঝায় যেখানে ইউটিউব প্লাটফর্মকে
ব্যবহার করে বিভিন্ন পন্নের সেবা বা ব্রান্ড এর প্রচার করা। এটি যেকোনো
মাধ্যমে হতে পারে। আপনারা চাইলে ভিডিও কনটেন্ট তিরী শেয়ার এর মাধ্যমে
গ্রাহকদের নিকট নিয়ে আশার কার্যকারী উপায়। কেননা আপনারা নিশ্চয় জানেন
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ সার্চ ইঞ্জিন এর নাম হচ্ছে ইউটিউব।
ইউটিউব হচ্ছে একটি জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। আপনারা নিশ্চয় জানেন
পৃথিবীর প্রায় মানুষ ভিডিও বা কনটেন্ট দেখতে পছন্দ করে। ইউটিউব মার্কেটিং
করে আয় করার জন্য প্রথমে আপনাকে যে কাজটি করতে হবে সেটি হলো নিজের
নামে কোম্পানি বা ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে।এবং প্রতিনিয়ত কনটেন্ট বানিয়ে
ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করতে হবে। আশা করি আপনি বিষয় গুলো ভালো ভাবে বুজতে
পেরেছেন।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কি
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এমন একটি মার্কেটিং কোওশোল যেখানে সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম গুলোকে ব্যবহার করে বাবসা পণ্য বা সেবার করা। এটি ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুপ্ত পূর্ণ অংশ এবং বর্তমান যুগে গ্রাহকদের সাথে সরাসরি স্থাপন ও ব্র্যান্ড সচেতনা বাড়ানোর অন্যতম মাধ্যম। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর মূল উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য হচ্ছে ব্র্যান্ড এর পরিচিতি বাড়ানো। এ ছাড়াও পণ্য বা সেবার বিক্রয় বাড়ানো। আজকাল সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং খুব জনপ্রিয় হয়ে উথছঠছে হচথছে।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর অনেক গুলো সুযোগ সুবিধা রয়েছে। কেননা অন্যান্য মার্কেটিং এর চেয়ে তুলনা মুলকভাবে খরচ কম। এটি খুব দ্রুত এবং বৃহৎ পরিসরে অডিয়েন্স এর কাছে চলে যায়। এ ছাড়াও গ্রাহকদের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলে। এর ফলে ব্র্যান্ড এর বিশস্থতা বাড়ানো যায়। আশা করি আপনারা এই সমস্ত বিষয় গুলো খুব ভালো ভাবে বুজতে পেরেছেন। আরও অন্যান্য বিষয় গুলো জানতে আমাদের পুরো পোস্টটি পরুন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি এবং কেন করবেন
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি এবং কেন করবেন সে বিষয়টি
জেনে নেয়া যাক।আপনারা নিশ্চয়ই জানেন বিশ্বের প্রতিটি মানুষ হচ্ছে
প্রযুক্তির ওপর নির্ভরশীল। কেননা সারা বিশ্বের মানুষ কেনাকাটার জন্য এখন
তাদেরকে বাড়ির বাইরে পা বাজারে যেতে হয় না। কারণ বাসায় বা অফিসে বসে
খুব সহজেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন কমার্স সাইট থেকে কেনাকাটা করতে
পারে। কেননা যখন কোন একজন ক্রেতা অনলাইন থেকে কোন একটি পণ্য কিনে সেই
পণ্যটি কোন একজন ই-কমার্স বা বিক্রেতা সে জিনিসটি তার নিকটে পৌঁছে দেইয়।
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের পণ্যের প্রচারের জন্য বা উদ্দেশ্যে
অ্যাফিলিয়েট সুবিধা দিয়ে থাকে। আর যারা মারকেটার রয়েছে তারা এই সুবিধা
গুলোকে কাজে লাগিয়ে মাসে লাখ লাখ টাকা আয়। একজন ক্রেতা বাসায় বসে পণ্য
হাতে পাওয়া এবং একজন বিক্রেতা যে অনলাইন ভিত্তিক সেবা প্রদান করতে
পারাটাই হচ্ছে এফিলিয়েট মার্কেটিং।সহজ সরল ভাষায় বলা যায় আপনি অনলাইনে
কোন পণ্য। যদি বিক্রি করতে চান সেই প্রতিষ্ঠান আপনাকে তাদের পণ্যের একটি
লিঙ্ক দিব।
আর সেই লিংক এর মাধ্যমে কোন গ্রাহক যদি তাদের ওয়েবসাইটে ঢুকে কোন
পণ্য ক্রয় করে তাহলে ওই প্রতিষ্ঠান আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ
কমিশন দেবে। আর এই কমিশনের মাধ্যমে আয় করার মাধ্যম
টাই হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। আপনি যদি চান তাহলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করেও ভালো আয় করতে পারেন। আশা করি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিষয় টি বুজতে পেরেছেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করার উপায়
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করার উপায় এই সম্পর্কে আমরা এখন
বিস্তারিত আলোচনা করব চলুন আর দেরি না করে আপনাদের সাথে স্টেপ বাই স্টেপ
বিষয়গুলো আলোচনা করা যায়। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনার যে
জিনিসগুলো প্রয়োজন হবে সেটি হল একটি ওয়েবসাইট ফেসবুক পেজ অথবা ইউটিউব
চ্যানেল। আপনার ওয়েবসাইটের জন্য প্রথমত আপনাকে যে কাজটি করতে হবে সেটি
হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটে প্রচুর পরিমাণে ভিজিটর আনা।
এবং আপনার যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার
সাবস্ক্রাইবার বা ফলোয়ারদের মাধ্যমে পণ্যের প্রচার করতে পারেন। তারপরে ধাপগুলো
হচ্ছে আপনাকে একটি অ্যাফিলিয়েট অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রাম এর সাথে
যুক্ত হতে হবে। এবং সেই প্ল্যাটফর্ম গুলোর প্রোডাক্ট গুলোকে আপনার ওয়েবসাইট
অথবা ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যেতে
হবে। আজকাল দিন দিন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর চাহিদা বেড়েই
চলেছে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার সুবিধা হচ্ছে খুব সহজেই বিকাশের
মাধ্যমে অর্থ লেনদেন করা যায়। কেননা আমি আপনাদেরকে পূর্বেই বলেছি যে আমাদের
দেশে সবচাইতে জনপ্রিয় লেনদেন মাধ্যম হচ্ছে বিকাশ। অন্যান্য মাধ্যম গুলোর চেয়ে
আমাদের দেশটিতে বিকাশের জনপ্রিয়তা সবচাইতে বেশি। তাই আপনি আপনার ভবিষ্যৎ গড়তে
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার মাধ্যমে সহজেই অর্থ উপার্জন করতে
পারেন। অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট সম্পর্কে জানতে এই পোস্টটি
খুবই জরুরী।
ডাটা এন্ট্রি কাজ শিখে আয় করার উপায়
ডাটা এন্ট্রি কাজ শিখে আয় করার উপায় গুলো জেনে নেয়া যাক। ডাটা এন্ট্রি কাজও ফ্রিল্যান্সিং এর একটি অংশ। আজকাল ডাটা এন্ট্রি কাজেরও বেশ চাহিদা রয়েছে। কিন্তু ডাটা এন্ট্রি কাজ শুরু করার পূর্বে আপনাদেরকে যে বিষয়গুলোর প্রতি মনোযোগ দিতে হবে সেগুলো হল এক্সপেরিয়েন্স বা জ্ঞান অর্জন করার। কেননা ডাটা এন্ট্রি একটি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজ। যেখানে সঠিকভাবে সংগ্রহ ইনপুট এবং সংরক্ষণ করতে হয়। ডাটা এন্ট্রি কাজ শিখে আয় করার সমস্ত বিষয়গুলো নিচের বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
ডাটা এন্ট্রি কাজ শিখার ফুল মুভি আপনার যে জিনিসটির প্রয়োজন সেটি হচ্ছে আপনাকে
দক্ষতা অর্জন করতে হবে। এছাড়াও আপনার টাইপিং স্পিড বা টাইপিং দক্ষতা ও থাকতে
হবে যাতে করে আপনি সঠিকভাবে টাইপিং করতে পারেন এবং খুব দ্রুত। এছাড়াও
মাইক্রোসফট অফিস এক্সেল সিট এবং গুগল সিটের ব্যবহার সম্পর্কেও আপনাকে জ্ঞান
অর্জন করতে হবে বা দক্ষতা অর্জন করতে হবে। এমনকি এটি বাদে আরো একটি সিট
রয়েছে সেটি হচ্ছে গুগল ডক্স।
এ বিষয়গুলো সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করার মূল কারণ হচ্ছে আপনি যে সমস্ত ডাটা
গুলো কালেক্ট করবেন সেগুলো আপনাকে সেই সিটগুলোতে সংগ্রহ করে রাখতে হবে। ডাটা
এন্ট্রি কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু জনপ্রিয় সাইট রয়েছে যেগুলো থেকে
আপনি ডাটা এন্ট্রি কাজ পাবেন। সেই জনপ্রিয় সাইট গুলো সম্পর্কে
বিস্তারিত বলবো। এবং কোন সাইটগুলোতে কিভাবে কাজ পাওয়া যায় সেই সকল বিষয়গুলো
আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করব। এই চলুন সেই সাইট গুলোর নাম জেনে
নেওয়া যাক।
- আপওয়ার্ক
- ফাইবার
- ফ্রিল্যান্সার
- পিপুল পার আওয়ার
এই সমস্ত মার্কেটগুলো ডাটা এন্ট্রির কাজ পাওয়ার জন্য অত্যাবশ্যকীয়। এছাড়াও
আপনি ফাইবারে আপনার কাজের দক্ষতার উদাহরণ দেখিয়ে একটি কি তৈরি করতে পারেন।
যাতে করে সেই কিকটির মাধ্যমে আপনি ক্লায়েন্টের নিকট পৌঁছাতে পার। সেই
তৈরিকৃত গিগ কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে আপনাকে সহযোগিতা করবে। আপনারা
যারাঅনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট কাজ করতে চান তাদের জন্য আমাদের এই
পোস্টটি।
ডাটা এন্ট্রি কাজের জন্য সাধারণত যেভাবে পেমেন্ট করা হয় এটি ঘন্টা
ভিত্তিক অথবা প্রজেক্ট এর ওপর নির্ভর করে চুক্তি করা হয়। যারা নতুন
অবস্থায় আছেন বা ডাটা এন্ট্রি কাজ শুরু করতে চাইছেন তাদের ক্ষেত্রে ঘন্টা
হিসেবে চুক্তি করা হয় এবং তাদেরকে প্রতি ঘন্টায় প্রায় পাঁচ পাঁচ ডলার
প্রদান করা হয়। এবং আপনার যদি সে বিষয়ে ভালো অভিজ্ঞতা থাকে সেক্ষেত্রে
আপনাকে ১০ ডলার বা তার চেয়েও বেশি দিতে পারে। এই সকল অর্থ নেওয়ার জন্য
কয়েকটি মাধ্যম রয়েছে যেমন পেওনার পেপাল বা বিকাশ।
গ্রাফিক্স ডিজাইন কাজ শিখে আয়
গ্রাফিক্স ডিজাইন কাজ শিখে আয় করা একটি লাভজনক সৃজনশীল পেশা। যেখানে
একজন ফ্রিল্যান্সার স্বাধীন রুপে কাজ করতে পারে। গ্রাফিক্স ডিজাইন শুরু
করার পূর্বে কিছু বিষয়ে রয়েছে যেগুলোর প্রতি আপনাকে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
কেননা দক্ষতা ছাড়া কখনো কোন কাজ করা সম্ভব নয়। গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে আয়
করার জন্য যে সকল কৌশল গুলো জানতে হবে সেগুলো চলুন নিচের বিস্তারিতভাবে
জানা যাক। গ্রাফিক্স ডিজাইন কাজ করার জন্য কিছু কিছু সফটওয়্যার
রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে আপনাকে ভালোভাবে জানতে হবে চলুন সেই সফটওয়্যার গুলো
জানা যাক।
- Adobe Photoshop
- Adobe Illustrator
- Canva
- Figma
- Blender
এগুলো এমন এক সফটওয়্যার যেখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন তৈরি করতে
পারেন। গ্রাফিক্স ডিজাইন এর ক্ষেত্রে আপনার জন্য এই সফটওয়্যার গুলো
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই আপনাকে অবশ্যই এ সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার সম্পর্কে
জানতে হবে। যে কিভাবে সেগুলো ব্যবহার করতে হবে। গ্রাফিক্স ডিজাইন
কাজের কিছু ধরন রয়েছে যে কাজগুলো করে আপনি অর্থ উপার্জন করতে।আজকাল
মার্কেটপ্লেসে গ্রাফিক্স ডিজাইন যে সকল কাজের চাহিদা বেশি সেগুলো
নিচে তুলে ধরা হলো।
- লোগো ডিজাইন
- ব্র্যান্ড আইডেন্টিটি
- সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট ডিজাইন।
- ব্যানার ডিজাইন
আর এই সমস্ত কাজগুলো পাওয়ার জন্য যে সকল মার্কেটপ্লেস গুলো ভূমিকা পালন করে
সেগুলো সম্পর্কে আমরা আপনাদের মাঝে পূর্বেই আলোচনা করেছি। ভালো ফলাফল বা
ভাল আয় করার জন্য আপনাকে অবশ্যই প্রতিনিয়ত প্র্যাকটিস করতে হবে। এছাড়াও
আপনাকে আপডেটের সাথে চলতে হবে যে কখন কোন বিষয়গুলো চলছে সেগুলো বিষয়ে খেয়াল
রাখতে হবে। ক্লায়েন্টের চাহিদা অনুযায়ী আপনাকে সঠিকভাবে কাজগুলো করে
দিতে হবে। তাহলে আপনি ভালো আয় করতে পারবেন। আশা করি বিষয়টি বুঝতে
পেরেছেন।
লেখকের মন্তব্য
অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট কাজের বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন
তাদের জন্য আমাদের এই পোস্টটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। কেননা
আমাদের এই পোস্টটির মাধ্যমে আপনারা জানতে পেরেছেন যে কিভাবে ১০০%
রিয়েল অনলাইন ইনকাম BD পেমেন্ট বিকাশে করা যায়। আমাদের এই পোস্টের
মাধ্যমে আপনি যদি কোন ধরনের উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আমাদের এই পোস্টটি
পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
ধান সিঁড়ি আইটির মূল উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য হচ্ছে আপনাদের মাঝে
সর্বদা সঠিক তথ্য প্রদান করা। আমাদের এই ওয়েবসাইটটিতে
প্রতিনিয়ত অনলাইনে ইনকাম, সাধারণ জ্ঞান, উৎসাহ মূলক উক্তি, তথ্য
প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য ও সেবা, লাইফ স্টাইল ইত্যাদি বিভিন্ন ক্যাটাগরির
পোস্ট লেখা হয়। আমাদের এই পোস্টটিতে যদি কোন ধরনের ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে
আপনি আপনার সুন্দর মতামতটি আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। যাতে করে
পরবর্তীতে আমরা সে সকল ভুলগুলো সংশোধন করতে পারি।
ধান সিঁড়ি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। নীতিমালাপ্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url