একজন বাংলাদেশী ছাত্র কিভাবে অর্থ উপার্জন করতে পারে
বাংলাদেশী একজন ছাত্র হিসাবে অর্থ উপার্জন করতে হলে আপনাকে আপনার সময় দক্ষতা এবং
উপলব্ধ সুযোগের সঠিক ব্যবহার করতে হবে। ছাত্র হিসাবে অর্থ উপার্জনের জন্য
অনেকগুলো মাধ্যম রয়েছে যেগুলোকে ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। ছাত্র
হিসাবে অর্থ উপার্জন করার সবচাইতে জনপ্রিয় ভালো মাধ্যম হচ্ছে টিউশানি করার।
এছাড়াও ছাত্র হিসাবে অর্থ উপার্জন করার জন্য আরও অনেকগুলো মাধ্যম রয়েছে যেগুলো মাধ্যম থেকে আপনিও উপার্জন করতে পারেন সে সকল বিষয়ে আমরা আপনাদেরকে বিস্তারিত ভাবে বলবো। সে সমস্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের পুরো পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
পোস্ট সুছিপত্রঃএকজন বাংলাদেশী ছাত্র কিভাবে অর্থ উপার্জন করতে পারে
- একজন বাংলাদেশী ছাত্র কিভাবে অর্থ উপার্জন করতে পারে
- প্রাইভেট টিউশন করে অর্থ উপার্জন
- একজন বাংলাদেশী ছাত্র হিসাবে ফ্রিল্যান্সিং করে আয়
- ইংরেজি অনলাইন কোর্স তৈরি করে অর্থ উপার্জন
- ফটোগ্রাফি করে অর্থ উপার্জন করার উপায়
- ইউটিউব চ্যানেল বা কনটেন্ট ক্রিয়েশনের মাধ্যমে উপার্জন
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অর্থ উপার্জন
- ই-কমার্স বা ড্রপ শিপিং করে অর্থ উপার্জন
- লেখকের মন্তব্য
একজন বাংলাদেশী ছাত্র কিভাবে অর্থ উপার্জন করতে পারে
একজন বাংলাদেশী ছাত্র কিভাবে অর্থ উপার্জন করতে পারে চলুন সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।বর্তমান ডিজিটাল যুগে ছাত্রদের অর্থ উপার্জন করার জন্য অনেকগুলো মাধ্যম রয়েছে। সেই সকল মাধ্যম গুলো থেকে পড়াশোনার পাশাপাশি ভালো পরিমাণে আয় করতে পারবে। কেননা আজকাল চাকরির জন্য অনেক পড়ালেখা করতে হয়। এবং সেই পড়ালেখার পাশাপাশি ছাত্রদের জন্য অর্থ উপার্জনের জন্য যে মাধ্যমগুলো সবচাইতে ভালো এবং জনপ্রিয় সেগুলোর নিচে বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করা হলো।
- প্রাইভেট টিউশন
- ফ্রিল্যান্সিং করে
- অনলাইন কোর্স তৈরি করে
- ফটোগ্রাফি ও ভিডিও গ্রাফি
- লোকাল বিজনেস
- ডিজিটাল মার্কেটিং
- ইউটিউব চ্যানেল বা কনটেন্ট ক্রিয়েশনের মাধ্যমে
- ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট কাজ করে
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে
- লাইভ স্ট্রিমিং করে
- ই-কমার্স বা ড্রপ শিপিং করে
একজন বাংলাদেশী ছাত্র হিসাবে অর্থ উপার্জনের ক্ষেত্রে উপরোক্ত বিষয়গুলো আপনাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা পড়াশোনার পাশাপাশি আপনারা সেই সকল মাধ্যম থেকে আপনাদের অভিজ্ঞতা কে কাজে লাগিয়ে ইনকাম করতে পারেন।শুধু অর্থ উপার্জনের কথা চিন্তাভাবনা করলে হবে না। আপনাদেরকে সেই সকল বিষয়ে ভালো দক্ষতা অর্জন করতে।
প্রাইভেট টিউশন করে অর্থ উপার্জন
প্রাইভেট টিউশন করে অর্থ উপার্জনএকটি ছাত্র সমাজের জন্য সবচাইতে জনপ্রিয় মাধ্যম। কেননা যারা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র রয়েছে তারা তাদের অবসর সময়ে টিউশন করে পাপ প্রাইভেট পরিয়ে অর্থ উপার্জন করার শ্রেষ্ঠ মাধ্যম। একজন শিক্ষার্থী বা ছাত্র যে বিষয়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে সেই বিষয়ে টিউশনের অফার করতে পারে।যদি আপনি পদার্থবিজ্ঞানে একজন ভালো শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন তাহলে আপনি শেষ বিষয়ে টিউশনি দিতে পারেন।
প্রাইভেট টিউটরিং বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের অর্থ উপার্জনের সবচেয়ে সহজলভ্য এবং ফলপ্রসূ উপায়গুলির মধ্যে একটি। এটি নমনীয়তা, জ্ঞান ভাগ করার সুযোগ এবং একাডেমিক অধ্যয়ন করার সময় আয়ের একটি স্থির উৎস অফার করে। বাংলাদেশে ব্যক্তিগতকৃত শিক্ষার ক্রমবর্ধমান চাহিদার সাথে, বিশেষ করে ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং সিলেটের মতো শহরাঞ্চলে, শিক্ষার্থীরা কার্যকরভাবে এই পথটি ব্যবহার করতে পারে।
একজন বাংলাদেশী ছাত্র হিসেবে প্রাইভেট টিউটরিং এর মাধ্যমে কিভাবে অর্থ উপার্জন করা যায় সে সম্পর্কে এখানে একটি বিস্তৃত নির্দেশিকা রয়েছে।প্রথম ধাপ হল আপনি যে বিষয়গুলি বা দক্ষতাগুলিতে দক্ষতা অর্জন করেছেন তা চিহ্নিত করা৷ তা গণিত, ইংরেজি, বিজ্ঞান, এমনকি সঙ্গীত বা শিল্পের মতো বিশেষ দক্ষতাই হোক না কেন, আপনার শক্তির উপর ফোকাস করা আপনাকে আরও কার্যকর শিক্ষক করে তুলবে৷ উচ্চ শিক্ষা গ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের জন্য ভালো
বাংলাদেশে গণিত, ইংরেজি এবং বিজ্ঞানের মতো বিষয়ের চাহিদা সবসময়ই বেশি। অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের ভালো একাডেমিক পারফরম্যান্স নিশ্চিত করতে টিউটর নিয়োগে বিশেষভাবে আগ্রহী। কোন বিষয়গুলি জনপ্রিয় তা নির্ধারণ করতে আপনার এলাকার চাহিদাগুলি মূল্যায়ন করুন। উপরন্তু, ফেসবুক গ্রুপ এবং টিউটরিং ওয়েবসাইটগুলির মতো অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলি আপনাকে বিদ্যমান হার এবং চাহিদাগুলি বুঝতে সাহায্য করতে পারে।
আপনার নিজের পড়াশোনার সাথে টিউটরিংয়ের ভারসাম্য বজায় রাখা চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। একটি সময়সূচী তৈরি করুন যা আপনাকে শিক্ষাদান এবং ব্যক্তিগত একাডেমিক লক্ষ্য উভয়ের জন্য উত্সর্গীকৃত সময় বরাদ্দ করতে দেয়। সঠিক সময় ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করবে যে আপনার পড়াশুনা বা আপনার টিউটরিং কোনটাই ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। আশা করি আপনি প্রাইভেট টিউশন করে অর্থ উপার্জন করার বিষয় টি বুজতে পেরেছেন।
একজন বাংলাদেশী ছাত্র হিসাবে ফ্রিল্যান্সিং করে আয়
একজন বাংলাদেশী ছাত্র হিসাবে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার উপায় অনেকগুলো রয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং বিশ্বব্যাপী শিক্ষার্থীদের কাছে অর্থ উপার্জনের একটি জনপ্রিয় উপায় হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে এবং বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরাও এর ব্যতিক্রম নয়। ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের উত্থানের সাথে, ফ্রিল্যান্সিং অধ্যয়ন চালিয়ে যাওয়ার সময় নমনীয়ভাবে কাজ করার প্রচুর সুযোগ দেয়। বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা কীভাবে ফ্রিল্যান্সার হিসাবে অর্থ উপার্জন শুরু করতে পারে চলুন সে সম্পর্কে জানা যাক।
ফ্রিল্যান্সিং একটি প্রকল্পের ভিত্তিতে ক্লায়েন্টদের পরিষেবা প্রদানের সাথে জড়িত। প্রথাগত কর্মসংস্থানের বিপরীতে, ফ্রিল্যান্সারদের তাদের ক্লায়েন্ট বাছাই করার, তাদের হার সেট করার এবং তাদের কাজের সময় নির্ধারণ করার স্বাধীনতা রয়েছে। জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম যেমন Upwork, Fiverr, এবং Freelancer.com বিশ্বব্যাপী ফ্রিল্যান্সার এবং ক্লায়েন্টদের মধ্যে কাজ করে।
ফ্রিল্যান্সিং হল বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের অর্থ উপার্জন, অভিজ্ঞতা অর্জন এবং দক্ষতা বিকাশের একটি চমৎকার উপায় যা একটি সফল ক্যারিয়ারের পথ প্রশস্ত করতে পারে। দৃঢ় সংকল্প, কঠোর পরিশ্রম এবং সঠিক পদ্ধতির মাধ্যমে যে কোনো শিক্ষার্থী ফ্রিল্যান্সিং জগতে উন্নতি করতে পারে। এটি এমন একটি যাত্রা যা শুধুমাত্র আর্থিক পুরষ্কারই দেয় না বরং গতিশীল বৈশ্বিক চাকরির বাজারের জন্য শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করে। একজন বাংলাদেশী ছাত্র কিভাবে অর্থ উপার্জন করতে পারে সে সম্পর্কে জানতে আমাদের পুরো পোস্টে পড়তে থাকুন
ইংরেজি অনলাইন কোর্স তৈরি করে অর্থ উপার্জন
ইংরেজি অনলাইন কোর্স তৈরি করে অর্থ উপার্জন সম্পর্কে জানাব। আজকের ডিজিটাল যুগে, অনলাইন শিক্ষার চাহিদা দ্রুত বাড়ছে। ইংরেজি একটি বৈশ্বিক ভাষা হওয়ায়, অনলাইন ইংরেজি কোর্স তৈরি এবং বিক্রি করা একটি লাভজনক সুযোগ হয়ে উঠেছে। ইংরেজিতে দক্ষ বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য, এটি তাদের ভাষার দক্ষতা ব্যবহার করে অর্থ উপার্জনের একটি সুযোগ।ইংরেজি যোগাযোগ, ব্যবসা এবং শিক্ষার আন্তর্জাতিক ভাষা হিসেবে ব্যাপকভাবে স্বীকৃত। বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা, বিশেষ করে যারা ইংরেজিতে পারদর্শী, তারা এই বৈশ্বিক চাহিদাকে কাজে লাগাতে পারে।
অনলাইন ইংরেজি কোর্স তৈরি করে যথেষ্ট আয় করা যায়। কেননা একটি ভাল-পরিকল্পিত কোর্স মাসে শত শত বা এমনকি হাজার হাজার ডলার উপার্জন করতে পারে। আয়ের বাইরে, এই প্রচেষ্টা শিক্ষার্থীদের যোগাযোগ, ডিজিটাল মার্কেটিং এবং উদ্যোক্তাদের মূল্যবান দক্ষতা বিকাশে সহায়তা করে।বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য, অনলাইন ইংরেজি কোর্স তৈরি করা অর্থ উপার্জনের একটি ব্যবহারিক এবং ফলপ্রসূ উপায়। তাদের ইংরেজি দক্ষতা এবং সৃজনশীলতা ব্যবহার করে, শিক্ষার্থীরা তাদের আর্থিক স্বাধীনতা সুরক্ষিত করার সাথে সাথে অন্যদের শেখার যাত্রায় অবদান রাখতে পারে।ফটোগ্রাফি করে অর্থ উপার্জন করার উপায়
ফটোগ্রাফি করে অর্থ উপার্জন করার উপায় অন্যতম মাধ্যম গুলো জেনে নেওয়া যাক।ফটোগ্রাফি এবং ভিডিওগ্রাফি আধুনিক বিশ্বে গল্প বলার, ব্র্যান্ডিং এবং বিপণনের জন্য শক্তিশালী হাতিয়ার হয়ে উঠেছে। সোশ্যাল মিডিয়া, বিজ্ঞাপন এবং ইভেন্টগুলিতে ভিজ্যুয়াল বিষয়বস্তুর ক্রমবর্ধমান চাহিদার সাথে, এই সৃজনশীল ক্ষেত্রগুলির প্রতি অনুরাগী বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা তাদের শখকে আয়ের একটি লাভজনক উৎসে পরিণত করতে পারে।
ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের প্রাধান্য অব্যাহত থাকায় দক্ষ ফটোগ্রাফার এবং ভিডিওগ্রাফারদের চাহিদা বাড়ছে। ব্যবসার ব্র্যান্ডিংয়ের জন্য পেশাদার সামগ্রী প্রয়োজন, প্রভাবশালীদের মানসম্পন্ন ভিজ্যুয়াল প্রয়োজন এবং ব্যক্তিরা বিবাহ বা প্রতিকৃতির মতো ব্যক্তিগত প্রকল্পগুলির জন্য সৃজনশীল প্রতিভা খোঁজেন। ন্যূনতম প্রাথমিক বিনিয়োগ এবং সৃজনশীল ফ্লেয়ার সহ, শিক্ষার্থীরা এই দক্ষতাগুলিকে খণ্ডকালীন অর্থ উপার্জন করতে বা এমনকি দীর্ঘমেয়াদী ক্যারিয়ার প্রতিষ্ঠা করতে ব্যবহার করতে পারে।
অর্থ উপার্জনের বাইরে, ফটোগ্রাফি এবং ভিডিওগ্রাফি শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, সমস্যা সমাধান এবং ক্লায়েন্ট পরিচালনার দক্ষতা দিয়ে সজ্জিত করে। এই দক্ষতাগুলি বিভিন্ন ক্ষেত্রে মূল্যবান, দীর্ঘমেয়াদী কর্মজীবনের সুযোগ প্রদান করে। সৃজনশীলতার প্রতি অনুরাগ সহ বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য ফটোগ্রাফি এবং ভিডিওগ্রাফি অর্থ উপার্জনের একটি উত্তেজনাপূর্ণ উপায় প্রদান করে। তাদের প্রতিভাকে কাজে লাগিয়ে এবং ডিজিটাল সুযোগ গ্রহণ করে, শিক্ষার্থীরা আকর্ষণীয় চাক্ষুষ গল্প বলার সাথে সাথে একটি ফলপ্রসূ ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারে।
ইউটিউব চ্যানেল বা কনটেন্ট ক্রিয়েশনের মাধ্যমে উপার্জন
ইউটিউব চ্যানেল বা কনটেন্ট ক্রিয়েশনের মাধ্যমে উপার্জন কিভাবে করা যায় চলুন এবার সিটি দেখা যাক। ডিজিটাল যুগে, ইউটিউবের মতো প্ল্যাটফর্মে বিষয়বস্তু তৈরি করা শিক্ষার্থীদের অর্থ উপার্জনের একটি জনপ্রিয় উপায় হয়ে উঠেছে। সৃজনশীলতা, ধারাবাহিকতা এবং উত্সর্গের সাথে, শিক্ষার্থীরা তাদের আবেগকে লাভজনক উদ্যোগে পরিণত করতে পারে ইউটিউব এবং অন্যান্য বিষয়বস্তু তৈরির প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ছাত্র হিসাবে অর্থ উপার্জন করার জন্য এখানে একটি নির্দেশিকা রয়েছে চলুন সেগুল জেনে নেওয়া যাক।
এছাড়াও দর্শকদেরকে ইউটিউব চ্যানেলের প্রতি আকৃষ্ট করতে হবে সেজন্য প্রয়োজন। তার সঙ্গে কেমন ভালো মানের কনটেন্ট, যার সঙ্গে তারা নিজেকে সহজেই যুক্ত করতে পারে। কেননা যেমনই হোক না কেন বিষয় নির্মাণ শৈলের দিক দিয়ে অবশ্যই মানসম্পন্ন হতে হব। ইউটিউব চ্যানেলটি এমন ভাবে তৈরি করতে হবে বা এমন কনটেন্ট তৈরি করতে হবে যেখানে আপনার চ্যানেলের প্রতি দর্শকদের অধীর আগ্রহ থাকে। একটি নির্দিষ্ট অডিয়েন্স বা দর্শক গোষ্ঠী তৈরি করার জন্য ঢেউ বৃদ্ধি এবং সামাজিক মাধ্যমে নিয়মিত প্রচারণা চালিয়ে যেতে হবে।একটি চ্যানেলের সমৃদ্ধির সঙ্গে বিভিন্ন ব্যান্ড বা প্রতিষ্ঠান থেকে বিভিন্ন ভিডিও স্পন্সরশি প বা অর্থ ভিত্তি পৃষ্ঠপোষকতার প্রস্তাব আসে। এর বিনিময়ে ভিডিওর বর্ণনা বা কনটেন্ট এর মধ্যে সেসব ব্যান্ড বা প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন পণ্যের প্রচারণা চালাতে হয়। কিন্তু এ ধরনের স্পন্সরশিপ গ্রহণের আগে পণ্যগুলো চ্যানেলের ব্র্যান্ড ও আদর্শের সঙ্গে খারাপ খাচ্ছে কিনা সেদিকে নজরদারি দিতে হবে। ইউটিউব চ্যানেল থেকে অর্থ উপার্জনের আরেকটি মাধ্যম হচ্ছে ইউটিউব এর সুপার চ্যাট এবং সুপার ইসটিকার ফিচারগুলো
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অর্থ উপার্জন
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অর্থ উপার্জন এটি একটি ব্যবসায়িক মডেল যেখানে আপনি কোন একটি কোম্পানি বা ব্র্যান্ডের সেবা প্রচার করে তা বিক্রি করার মাধ্যমে যে কমিশন পেয়ে থাকেন। এটি মূলত ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি অংশ যা ইন্টারনেট কে ব্যবহার করে বা কাজে লাগিয়ে অর্থ উপার্জন করা। যখন আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ অংশগ্রহণ করবে বা একজন এফিলিয়েট মার্কেটার হিসেবে আপনি একটি অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক পাবেন। আর এই লিংকটি বা লিংকগুলো প্রদান করা হবে কোম্পানির পক্ষ থেকে।
কেননা কেউ যখন আপনার লিংক ব্যবহার করে একটি পণ্য কিনবে তখন আপনি কোম্পানির নিকট থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণে কমিশন পাবেন। কেননা আমরা জানি কোনঠানের প্রোডাক্ট কিংবা সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে প্রমথ বিক্রি করার ব্যবস্থা করাকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলা হয়। তাই নয় সেখান থেকে আপনার ইনকাম টি নির্ভর করবে আপনার সেই সকল পণ্যগুলো সেল করার উপর। আপনি যত যত বেশি পণ্য সেল দিতে পারবেন আপনার জন্য তত ভালো।
ই-কমার্স বা ড্রপ শিপিং করে অর্থ উপার্জন
ই-কমার্স বা ড্রপ শিপিং করে অর্থ উপার্জন জানা যাক। ই-কমার্সের পূর্ণরূপ হল ইলেকট্রনিক কমার্স। ইন্টারনেট ব্যবহার করে পণ্য ক্রয়-বিক্রয় এবং অর্থ বিনিময়কে ই-কমার্স বা ই-কমার্স বলে। ঐতিহ্যগতভাবে, আমরা দেখেছি যে মানুষ কেনা-বেচা করতে বাজারে যায়। যুগের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বদলে যাচ্ছে কেনাকাটা করতে যাওয়ার ধারণা।ই-কমার্স ব্যবসার প্রসারের ফলে এখন ঘরে বসে অনলাইনে যেকোনো পণ্য বা সেবা কেনা যাবে। পণ্য সরাসরি আমাদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। এটি জীবনকে অনেক সহজ করে তুলেছে।
বিজনেস টু বিজনেস, বিজনেস টু কাস্টমার এবং কাস্টমার টু কাস্টমার পদ্ধতি ব্যবহার করে ই-ব্যবসা পরিচালিত হয়। অর্থাৎ, এই ব্যবসায় পরিষেবা প্রদানকারী এবং ভোক্তার মধ্যে লেনদেন স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিচালিত হয়।বর্তমান সময়ের সবচেয়ে বিখ্যাত ওয়েবসাইট হল একটি ই-কমার্স কোম্পানি। একজন মানুষের জীবনে যা যা প্রয়োজন সবই পাওয়া যাবে দারাজে। একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরণের পণ্য রয়েছে এবং সেগুলি বেছে নেওয়ার পরে অনলাইনে কেনার ব্যবস্থা রয়েছে।
আপনার পছন্দের পণ্যটি কেনার পরে, পণ্যটির জন্য অনলাইনে অর্থ প্রদানের একটি সিস্টেম রয়েছে, যা ওয়েবসাইটে সেটআপ এবং কনফিগার করা হয়। একবার পেমেন্ট হয়ে গেলে, ডেলিভারি লোকেশন দিতে হবে যাতে পণ্যটি আপনার বাড়িতে পৌঁছাতে পারে। তাই আপনি আপনাদেরকে বলব আপনি একজন স্টুডেন্ট হিসেবে ই-কমার্স বিজনেস করতে পারেন। কেননা এটি হতে পারে আপনার লাভজনক পেসা বা আয়ের উৎস।একজন বাংলাদেশী ছাত্র কিভাবে অর্থ উপার্জন করতে পারে সে সম্পর্কে জানতে পেরেছেন
লেখকের মন্তব্য
একজন বাংলাদেশী ছাত্র কিভাবে অর্থ উপার্জন করতে পারে সে সম্পর্কে জানতে আমাদের এই পোস্টটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে ।কেননা আমাদের এই পোস্টটির মাধ্যমে জানতে পেরেছেন যেএকজন বাংলাদেশী ছাত্র কিভাবে অর্থ উপার্জন করতে পারে। আমাদের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি যদি কোন ধরনের উপকরেন তাহলে অবশ্যই আমাদের এই পোস্টটি পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আমাদের এই পোস্টটি আপনার উৎসাহ জোগাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
কেননা ধানসিঁড়ি আইটি হচ্ছে বাংলায় সবচাইতে বিশিষ্ট ব্লগিং কমিউনিটি। আমাদের মূল
উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য হচ্ছে আপনাদের মাঝে সর্বদা সঠিক তথ্য প্রদান করা।
আমাদের এই পোস্টটিতে যদি কোথাও ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার
সুন্দর মতামতটি আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। কেননা সেই ভুলগুলো আমরা
পরবর্তীতে সংশোধন করে আমরা আপনাদেরকে ভালো কিছু দেওয়ার জন্য চেষ্টা করব। নিত্য
নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে ভুলবেন ।
ধান সিঁড়ি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। নীতিমালাপ্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url